Mens Health Magazine Online

Men's Health News Update

LightBlog

Breaking

Monday, December 25, 2017

8:34 AM

ওজন কমাতে সহায়তা করে বেগুন


বেগুন ভিটামিন বি১, কপার, ডায়াটারি ফাইবার, ভিটামিন বি৬, ভিটামিন কে, নিয়াসিন (ভিটামিন বি৩), ফোলেট, পটাশিয়াম ও ম্যাঙ্গানিজের বড় উৎস। এছাড়া সুনির্দিষ্ট ৭টি গুণ রয়েছে বেগুনে। এগুলো আপনাকে বিস্মিত করবে।

রক্ত চলাচলে সহায়তা করে
বেগুনে রয়েছে নির্দিষ্ট পরিমাণে ফাইটো নিউট্রিয়েন্ট। এটা মস্তিস্ককে সতেজ রাখে, রক্ত চলাচলে সহায়তা করে। এই পুষ্টিগুণ বেগুনের উপরিস্থিত ত্বকে থাকে। অতএব বেগুনের উপরিভাগ ফেলে দেয়া চলবেনা। 

কোলন ক্যান্সার রোধ করে
বেগুন ফাইবারের (আঁশ) বিস্ময়কর উৎস। এটা হজমের উন্নয়ন ঘটায়। নিয়মিত বেগুন খাওয়ার ফলে হজমের বিভিন্ন ক্রিয়ায় ব্যাঘাত এমন কিছুকে প্রতিরোধ করে। একই সাথে কোলন ক্যান্সার প্রতিরোধক হিসেবেও কাজ করে। 

ওজন কমাতে সহায়তা করে
বেগুনে ক্যালরি থাকে খুবই কম। প্রতি কাপ বেগুনে মাত্র ১৩ ক্যালরি থাকে। এতে কোনো ধরনের চর্বি থাকেনা। বেগুনে ফাইবার দীর্ঘ সময় ক্ষুধা লাগার অনুভূতিকে প্রতিরোধ করে। এভাবে শরীরের ওজন কমিয়ে রাখতে বেগুন সহায়তা করে। 

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে
বেগুনে রয়েছে স্বল্প পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট। গোল বেগুন দীর্ঘদিন যাবত ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ ও ব্যবস্থাপনায় ব্যবহৃত হয়ে আসছে। অনেক আধুনিক গবেষণায় এটা প্রমাণিত। 

কার্ডিওভাস্কোলার রোগ প্রতিরোধ করে
নিয়মিত গোল বেগুন খেলে কার্ডিওভাস্কোলার রোগের উন্নয়ন করে এবং হুদরোগ প্রতিরোধ করে। ইউনাইটেড স্টেটস ডিপার্টমেন্ট অব এগ্রিকালচারের ২০০৩-এ প্রকাশিত জার্নালে বেগুনে রয়েছে এন্টি মাইক্রোবায়াল, এন্টি মিউটেজেনিক, এন্টিভাইরাল এবং এন্টি এলডিএল উপাদান। বেগুনের অবিশ্বাস্য গুণাগুণ পেতে হলে বেগুনকে সঠিক উপায়ে রান্না করতে হবে। 

উচ্চ রক্তচাপ কমায়
বায়োফ্লেবোনয়েড নামক উপাদানে ভর্তি বেগুনে। এ উপাদানটি মানুষের ভেতরের স্ট্রেস (চাপ) এবং উচ্চ রক্তচাপ কমিয়ে দেয়। 

রক্ত জমাট বাধা প্রতিরোধ করে
বেগুন অভ্যন্তরীণভাবে রক্ত জমাট বাঁধা প্রতিরোধ করে। নিয়মিত বেগুন খেলে ক্যাপিলারিজ (কৈশিক নালী) শক্তিশালী করে। বেগুনে এসব ছাড়াও রয়েছে ভিটামিন ‘কে'।

আধা কাপ সিদ্ধ বেগুনে রয়েছে যেসব পুষ্টিগুণ
** ১৩ ক্যালরি (৭% চর্বি)
** ১ গ্রাম চর্বি
** ০ কোলেস্টেরল
** ৪ গ্রাম প্রোটিন
** ১১৯ এমজি পটামিয়াম
** ২ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট। সূত্র: দৈনিক নয়াদিগন্ত, ৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬।
8:32 AM

বৃক্ক পাথুরির ঝুঁকি কমায় মিষ্টিকুমড়া

মিষ্টিকুমড়া স্বাদ ও পুষ্টিগুণে ভরপুর। আমাদের দেশের আবহাওয়ায় সারা বছর চাষ হলেও এটি মূলত গ্রীষ্মকালীন উদ্ভিদ। এটি বাংলাদেশের সর্বত্রই কমবেশি চাষ করা হয়। তবে এটি আমাদের দেশীয় উদ্ভিদ নয়। এর আদি নিবাস উত্তর আমেরিকা বলে ধারণা করা হয়।

মিষ্টিকুমড়ার ব্যবহৃত অংশঃ মিষ্টি কুমড়ার কোনো অংশই ফেলনা নয়। এর ব্যবহৃত অংশ হলো-পাতা, ফুল, ফল ও বীজ।

মিষ্টিকুমড়ার পুষ্ঠিগুণঃ খাদ ও পুষ্টিগুণে ভরপর একটি সবজি হলো মিষ্টিকুমড়া। বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা মিষ্টিকুমড়াকে বিশ্বের অন্যতম স্বাস্থ্যসম্মত খাদ্যরূপে ঘোষণা করেছে। প্রতি ১০০ গ্রাম ফ্রেশ মিষ্টিকুমড়ায় রয়েছে-(ক) কার্বোহাইড্রেট বা শর্করা ৭ গ্রাম, (খ) প্রোটিন বা আমিষ ১ গ্রাম, (গ) ফ্যাট বা চর্বি .০১ গ্রাম এবং (ঘ) ডায়েটারি ফাইবার .০৫ গ্রাম।

ভিটামিনঃ ভিটামিন ‘এ’ ৭৩৮৪ আইইউ, ভিটামিন ‘সি’ ৯.০ মিগ্রা, ভিটামিন ‘ই’ ১.০৬ মিগ্রা, ভিটামিন ‘কে’ ১.১ মিগ্রা, ভিটামিন ‘বি১’ ০.০৫০ মিগ্রা, ভিটামিন ‘বি২’ ০.১১০ মিগ্রা, ভিটামিন ‘বি৬ ০.০৬১ মিগ্রা, পেনটোথেনিক এসিড ০.২৮৯ মিগ্রা, নিয়াসিন ০.৬০০ মিগ্রা, ফোলেট ১৬ মাইক্রোগ্রাম।

খনিজ উপাদানঃ সোডিয়াম ১ মিগ্রা, পটাশিয়া ৩৪০ মিগ্রা, ক্যালসিয়াম ২১ মিগ্রা, কপার ০.১২৭ মিগ্রা, আয়রন .৮০ মিগ্রা, ম্যাগনেসিয়াম ১২ মিগ্রা, ম্যাঙ্গানিজ .১২৫, ফসফরাস ৪৪, সিলেনিয়াম ০.৩ মাইক্রোগ্রাম, জিঙ্ক .৩২ মিগ্রা।

মিষ্টিকুমড়ার স্বাস্থ্যগুণঃ ভিটামিন ‘এ’ এর একটি সমৃদ্ধ উৎস হলো মিষ্টিকুমড়া। একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের দৈনন্দিন স্বাভাবিক স্বাস্থ্য সংরক্ষণের জন্য যে পরিমাণ ভিটামিন ‘এ’ প্রয়োজন হয়, তার ২৪৬% প্রতি ১০০ গ্রাম মিষ্টিকুমড়ায় বিদ্যামন। মিষ্টিকুমড়াতে বিদ্যমান অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ভিটামিন ‘এ’ (বিটা ক্যারোটিন), ‘সি’ ও ‘ই’ চোখের রেটিনার সুরক্ষা এবং বার্ধক্যজনিত রেটিনার ডিজেনারেটিভ চেঞ্জ রোধে অত্যন্ত কার্যকর। মিষ্টিকুমড়াতে বিদ্যমান উচ্চ ঘনত্বের পটাশিয়াম উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। এটি স্ট্রোক এবং বৃক্ক পাথুরির ঝুঁকি কমায়।

গর্ভধারণে সক্ষম মহিলাদের গর্ভধারণের সক্ষমতা বাড়ায় এবং দুগ্ধবতী মহিলাদের দুগ্ধ উৎপাদন বৃদ্ধি করে। দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতেও মিষ্টিকুমড়া অনন্য। এছাড়া হৃদরোগ, ডায়াবেটিস, স্থূলতা, হাঁপানিসহ বিভিন্ন ধরনের ক্যান্সার প্রতিরোধেও রয়েছে মিষ্টিকুমড়ার জাদুকরী ভূমিকা।

মিষ্টিকুমড়া বীজ ও প্রোস্টেট গ্রন্থিঃ মিষ্টিকুমড়ার সমগ্র অংশ ব্যবহৃত হলেও ঔষধি গুণে সবচেয়ে সমৃদ্ধ অংশটি হলো এর বীজ। প্রতি ১০০ গ্রাম মিষ্টিকুমড়া বীজে রয়েছে-কার্বোহাইড্রেট ৫৪ গ্রাম, প্রোটিন ১৯ গ্রাম, ফ্যাট ১৯ গ্রাম, ডায়েটারি ফাইবার ১৮ গ্রাম, অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হিসেবে রয়েছে (প্রতি ৩২.৫ গ্রামে) নিউট্রিয়েন্ট পরিমাণ-ম্যাঙ্গানিজ ১.১৪ মিগ্রা, সোডিয়াম ৫.৮৫ মিগ্রা, পটাশিয়া ২৯৮.৬ মিগ্রা, ফসফরাস ৩৯৭.৬৪ মিগ্রা, কপার ০.৪৩ মিগ্রা, ম্যাগনেসিয়াম ১৯০.৯২ মিগ্রা, জিঙ্ক ২.৫২ মিগ্রা, আয়রন ২৮৪ মিগ্রা। সাধারণত ৪০-৪৫ বছর বয়সের পর পুরুষের বৈশিষ্ট্য প্রকাশক এস্ট্রোজেন হরমোন টেস্টোস্টেরন নামক হরমোনটি ধীরে ধীরে ডাই-হাইড্রো টেস্টোস্টেরনে রূপান্তরিত হতে থাকে। এই ডাই-হাইড্রো টেস্টোস্টেরনের প্রতক্রিয়ার ফলে পুরুষের প্রোস্টেট গ্রন্থির কোষগুলো অনিয়ন্ত্রিতভাবে বিভাজিত হয় এবং অস্বাভাবিকভাবে মাথার চুল পড়তে থাকে। প্রোস্টেট গ্রন্থির এই বৃদ্ধি সাধারণত নির্দোষ প্রকৃতির হয়ে থাকে। ফলে ঘন ঘন প্রস্রাব হয়; কখনো বা ফোঁটায় ফোঁটায় প্রস্রাব হয়। চিকিৎসাবিজ্ঞানে এটিকে বলা হয় Benign Prostatic Hyperplasia (BPH)। বয়স্ক পুরুষদের ক্ষেত্রে এটি একটি অতি সাধারণ ঘটনা। চুল পড়ার এই রোগটিকে বলা হয় Androgenic or Male Pattern Alopacia, যাতে পুরুষের মাথার সামনের দুই পাশ থেকে চুল পড়ে ইংরেজি ‘M’ অক্ষরের আকৃতি ধারণ করে।

মিষ্টিকুমড়া বীজের তেলে রয়েছে বিটা-সিটোস্টেরল এবং ডেলটা ৭ স্টেরিন নামক দু’টি সক্রিয় উপাদান। গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে, বিটা-সিটোস্টেরল নামক ফাইটোস্টেরলটি, ৫ আলফা রিডাকটেজ নামক এনজাইমের ক্রিয়ায় প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে। ফলে টেস্টোস্টেরন হরমোনটি ডাই-হাইড্রো টেস্টোস্টেরনে রূপান্তরিত হতে পারে না। মিষ্টিকুমড়া বীজের অপর সক্রিয় উপাদান ডেলটা-৭ স্টেরিন বা প্রোস্টেট গ্রন্থির গ্রাহক কোষে ডাই-হাইড্রো টেস্টোস্টেরনের ব্লকার বা প্রতিবন্ধক হিসেবে কাজ করে। এতে করে দেহে টেস্টোস্টেরন হরমোনের স্বাভাবিক মাত্রা বজায় থাকে। অতএব, এ কথা নির্দ্বিধায় বলা যায়, নিয়মিত বীজ জাত তৈরি ওষুধ সেবনে পুরুষের প্রোস্টেট গ্রন্থির গঠন এবং কার্যকারিতা স্বাভাবিক ও সুনিয়ন্ত্রিত থাকে।

যারা মিষ্টিকুমড়া /বীজ খেতে পারবেন নাঃ যাদের মিষ্টিকুমড়ার প্রতি সংবেদনশীলতা আছে, যারা ডায়রিয়া, আমাশয়, পাতলা পায়খানা ও চুলকানী আক্রান্ত, যাদের হজমের দুর্বলতা আছে, যারা দীর্ঘদিন পেটের পীড়ায় ভুগছেন, যারা ক্রনিক কিডনি রোগে ভুগছেন, ক্রিটিনাইনের মাত্রা বেশি। ইবনে সিনা হেলথ্ ম্যাগাজিন, এপ্রিল ২০১৬।
8:30 AM

ডায়াবেটিস প্রতিরোধে গাজর


গাজর এবং সব রঙিন সবজি ও ফলে বিটা ক্যারোটিন পাওয়া যায়। এটি শরীরে ভিটামিন এ-এর প্রয়োজনীয়তা পূরণ করে। বেশি এন্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ খাবার যেমন গাজর খেলে তা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে ও শরীরে শক্তি জোগায়।

বিটা ক্যারোটিনের উৎস হচ্ছে
গাজর, মিষ্টি আলূ, মিষ্টি কুমড়া, পালংশাক, বাঁধাকপি, শালগম, টমেটো, লাল মরিচ, মটর, ব্রকলি।

চিকিৎসায় ক্যারোটিনের ব্যবহার
এন্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে: বিটা ক্যারোটিন এক ধরনের এন্টিঅক্সিডেন্ট। এ এন্টিঅক্সিডেন্ট অক্সিডেশনকে প্রতিরোধ করে এবং শরীরকে ফ্রি রেডিকেলের হাত থেকে রক্ষা করে। এটা ফ্রি রেডিকেল কোষের ক্ষতির মাধ্যমে শরীরে বিভিন্ন সমস্যা সৃষ্টি করে। গবেষণায় দেখা যায়, এন্টিঅক্সিডেন্ট শরীরে রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে, ফ্রি রেডিকেল প্রতিরোধ করে এবং হার্টে সমস্যা ও ক্যান্সারের ঝুঁকি কমিয়ে দেয়।

ক্যান্সার প্রতিরোধ: যারা বেশি পরিমাণ ক্যারোটিনয়েড খায় তাদের স্তন, কোলন এবং ফুসফুস ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে যায়। এন্টিঅক্সিডেন্টের কার্যকারিতার জন্য ক্যারোটিনয়েড ক্যান্সারের বিরুদ্ধে কাজ করে। বিটা ক্যারোটিন ক্যান্সার কোষ সৃষ্টিতে বাধা দেয়।

বয়স জনিত চোখের ত্রুটি : অন্ধত্বের কারণ এটি রেটিনার ক্ষতি করে। দ্য ন্যাশনাল আই ইনস্টিটিউটের এক গবেষণায় দেখা যায়, প্রতিদিন বিটা ক্যারোটিন সমৃদ্ধ খাবার খেলে এএমডি ঝুঁকি কমে যায়। বিটা ক্যারোটিন দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি করে, চোখের ফাংশন ঠিক রাখে এবং এএমডি ঝুঁকি কমিয়ে দেয়।

হৃদরোগ: যারা খাবারে প্রতিদিন বিটা ক্যারোটিন সমৃদ্ধ খাবার খায় তাদের হার্টের বিভিন্ন সমস্যার ঝুঁকি কমে যায়। বিটা ক্যারোটিন ভিটামিন ই এর মতো কাজ করে যা ক্ষতিকর এলডিএল কোলেস্টেরল বের করে দেয় যা এথারোস্কেলোরোসিস এবং স্ট্রোক ঝুঁকি কমিয়ে দেয়।

শ্বাসতন্ত্র : বেশি পরিমাণ বিটা ক্যারোটিন এবং ভিটামিন সি খেলে ফুসফুসের কার্যকারিতা বৃদ্ধি পায় এবং শ্বাসতন্ত্রের বিভিন্ন সমস্যা প্রতিরোধ করে আর পাশাপাশি শ্বাস-প্রশ্বাসের বিভিন্ন সমস্যা যেমন-অ্যাজমা, ব্রংকাইটিস এবং এমফিসেমা প্রতিরোধ করে।

মুখের ক্ষত : যারা দীর্ঘদিন ধরে ধুমপান এবং এলকোহল সেবন করেন তাদের মুখে বিভিন্ন ক্ষত যেমন মুখে অথবা জিহ্বায় সাদা ক্ষত দেখা যায়। গবেষণায় দেখা যায়, যেসব লোকদের মুখে ক্ষত রয়েছে তারা বিটা ক্যারোটিন সমৃদ্ধ খাবার খেলে তাদের মুখে ক্ষত হওয়ার আশংকা কমে যায়।

ডায়াবেটিস প্রতিরোধে : গবেষণায় দেখা যায়, বিটা ক্যারোটিন সমৃদ্ধ খাবার রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ কমিয়ে দেয় এবং ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে।

বাত ব্যথায় : বিটা ক্যারোটিন এবং ভিটামিন সি বাত ব্যথার ঝুঁকি কমিয়ে দেয়। তথ্য সূত্র: যুগান্তর, ২৯ নভেম্বর ২০১৪।
8:27 AM

উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রসুন

রসুন হলো পেঁয়াজের জ্ঞাতি ভাই। তারা এক বংশের। রসুনের আদি বাড়ি মধ্য এশিয়ায়। তবে তার বিস্তার এখন সারা পৃথিবীতে। ইতিহাসে দেখা যায়, প্রায় সাত হাজার বছর আগে চিকিৎসক এবং মেডিসিনের জনক হিপোক্রেটস, সার্জন এবং দার্শনিক গ্যালেন রসুনকে ওষুধ হিসেবে ব্যবহারের পরামর্শ দিতেন। আধুনিক গবেষণায়ও উঠে এসেছে এমন সব তথ্য। এ ব্যাপারে জানতে চাইলে বারডেম হাসপাতালের প্রধান পুষ্টিবিদ আখতারুন নাহার আলো বলেন, ওষুধের বিকল্প হিসেবে রসুনের ব্যবহার শুরু হয়েছিল। উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে, হৃদস্বাস্থের জন্য এবং ক্যানসারের মতো রোগ প্রতিরোধেও রসুন খুব কার্যকরী। কেমন করে রসুন খেতে হবে, এ সম্পর্কে বলতে গিয়ে তিনি আরও বলেন, বাজারে কিন্তু দুই ধরনের রসুন পাওয়া যায়, একটিমাত্র কোষ নিয়েই পুরো একটি রসুন, অন্যটি হলো অনেকগুলো কোষ নিয়ে তৈরী। বহুকোষীর তুলনায় এক কোষী রসুনে পুষ্টিমান বেশি থাকে। এক কোষী রসুনটি বড় হলে অর্ধেক করে কিংবা বহুকোষী রসুনের একটি কোষ খেতে পারেন প্রতিদিন। জেনে নেওয়া যাক রসুনের উল্লেখযোগ্য কিছু উপকারী দিক।

উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে
রক্তচাপ বাড়িয়ে দিতে যে উপাদানটি দায়ী সেটি হলো এনজিওটেনসিন। রসুনের উপাদান এনজিওটেনসিন প্রভাব কমিয়ে দিতে সক্ষম। তাই নিয়মিত রসুন খেলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে।

ক্যানসারের ঝুঁকি এড়াতে
প্রতিদিন এক টুকরো করে রসুন খেলে অনেক ধরনের ক্যানসারের ঝুঁকি এড়ানো যায়। বিশেষত স্তন ক্যানসার এবং প্রস্টেট ক্যানসারের বিরুদ্ধে বেশ কার্যকর ভূমিকা পালন করে।

হৃৎপিণ্ডের সুরক্ষায়
রসুন রক্ত জমাট বাঁধা রোধ করে, রক্তনালিতে রক্তের প্রবাহ ঠিক রাখে। রসুন হলো অ্যাসপিরিন ওষুধের বিকল্প। এ ছাড়া রসুন রক্তের খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে দেয়। ফলে হৃদস্বাস্থ্য সুরক্ষিত থাকে।

রোগ প্রতিরোধে
অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল আর অ্যান্টি ভাইরাল গুণে সমৃদ্ধ রসুন। তাই ভাইরাসজনিত জ্বর, সর্দি, কাশি ইত্যাদির প্রকোপ কমাতে সহায়তা করে। এ ছাড়া শরীরের রোগ প্রতিরোধের সক্ষমতাও বাড়ায় রসুন।

এতো গেল গুণ বিচার। রসুনের কি কোনোই খারাপ দিক নেই? এ সম্পর্কে বারডেম জেনারেল হাসপাতালের জ্যেষ্ঠ পুষ্টিবিদ শামছুন্নাহার নাহিদ বলেন, ‘রসুন সবার জন্যই ভালো, তবে রসুন যেহেতু রক্ত জমাট বাঁধতে বাধা দিয়ে অ্যাসপিরিনের মতো কাজ করে, সেহেতু গর্ভকালে রসুন আলাদা করে না খাওয়াই ভালো। এ ছাড়া বড় কোনো অস্ত্রোপচারের পরেও কাঁচা রসুন খাওয়ায় খানিকটা বিধিনিষেধ আছে। এ ছাড়া সবাই রসুন খেতে পারবেন নিশ্চিন্তে। তথ্য সূত্র: ১ অক্টোবর, ২০১৪।

Thursday, November 17, 2016

10:41 AM

Source of Vitamin D

Sunlight

Sunlight spurs the body to make vitamin D. But because of the skin-cancer risk, there isn't an official recommendation to catch some rays. However, a small amount of sun exposure without sunscreen can do the trick.
9:58 AM

You Need Vitamin D So Your Penis Can Perform


Insufficient levels of Vitamin D may cause your penis to let you down.

Lacking enough of the sunshine vitamin might snuff out the lights on your bedroom game.  New research from Italy suggests that low levels of vitamin D may increase your risk of erectile dysfunction.

When researchers tested 143 men with varying degrees of erectile dysfunction, they found that nearly half of them were coming up deficient in D, and only one in five had optimal levels of the nutrient.

What’s more, men with severe cases of Erectile Dysfunction (ED) had vitamin D levels that were about 24 percent lower than those of men with mild forms of the condition.

Insufficient levels of D may spur the production of free radicals called superoxide ions, according to study author Alessandra Barassi, M.D., and her research team.

These free radicals deplete your nitric oxide, a molecule that helps your blood vessels function properly.

The result: It makes it hard to, well, get hard. “Nitric oxide causes the blood vessels to relax, which increases the blood flow and causes an erection under normal circumstances,” says Larry Lipshultz, M.D., a Men’s Health urology advisor.  Without the necessary amounts of nitric acid, though, your blood vessels may not relax enough to allow for an erection.

If you suffer from ED, ask your doctor to check your vitamin D levels. For ED patients with low levels, the study recommends taking supplements to get back to the optimal level of 30 ng/mL or above.

As for men with normal erectile functioning, Dr. Barassi says she’s currently studying whether vitamin D supplementation may act as a preventive measure to delay ED. Source: Men’sMealth.com

Monday, November 4, 2013

6:22 PM

Foods for Human Brain Development

মনে আছে, ছোটবেলায় মা মাছর মোড়া দিতেন পাতে, বলতেন খা বাবা, পরীক্ষায় ভালো করবি। ঘিভাত, মের মামলেট দিয়ে ভাত খেতাম। এরপর বিকেলে পাশের মাঠে ফুটবল খেলা। আর সন্ধ্যা হোয়ার আগে ঘরে ফেরা। হায়রে সে সব দিন! কোথায় গেল? এখনকার মা-বাবারা ছেলে-মেয়েদের ওমেগা-৩ মেদঅম্ল খাওয়ানোর জন্য তৈরী।
6:20 PM

Fat is responsible for the heart attack (হার্ট অ্যাটাকের জন্য চর্বি দায়ী)

রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা ১৫০’র বেশি হলেই ধমনীর অভ্যন্তরীণ দেয়ালে তা জমতে শুরু করে এবং এক পর্যায়ে পুঞ্জীভূত হয়ে প্লাক বা পিণ্ডের মতো হয়ে সেখানে লেগে থাকে। ফলে রক্ত প্রবাহের পথ সঙ্কীর্ণ হয়ে বাধাগ্রস্ত হতে থাকে।